এ পি জে আব্দুল কালামের উক্তি ও বাণী – আবুল পাকির জয়নুল আবেদিন আবদুল কালাম ছিলেন একধারে বিজ্ঞানী, লেখক ও সমাজচিন্তক। এছাড়াও এপিজে আবদুল কালাম ছিলেন স্বাধীন ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি। একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেছিলেন এপিজে আবদুল কালাম। এপিজে আবদুল কালাম কে ‘ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র মানব’ বা ‘মিসাইল ম্যান অফ ইন্ডিয়া’ বলা হয়। একজন বিজ্ঞানী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করলেও ঘটনাচক্রে পরবর্তীতে তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী ধর্মনিরপেক্ষ ভারতের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। আবুল পাকির জয়নুল-আবেদিন আব্দুল কালাম ভারতের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান, ভারতরত্ন সহ একাধিক সম্মান ও পুরস্কার অর্জন করেছেন।
এপিজে আব্দুল কলাম ১৯৩১ সালের ১৫ ই অক্টোবর ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের রামেশ্বরমে জন্মগ্রহণ করেন। অবশেষে তিনি ৮৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ২০১৫ সালের ২৭ শে জুলাই তার জীবনদশা ঘটে। তিনি তার কর্মজীবনে অর্জিত অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রেরণা মূলক কিছু মহা মূল্যবান উক্তি আমাদেরকে দিয়ে গিয়েছেন। এপিজে আব্দুল কালামের অনুপ্রেরণা মূলক উক্তি গুলি এক নজরে দেখে নিন –
১
“স্বপ্ন সেটা নয়, যেটা মানুষ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখে, সপ্ন সেটাই যেটা পূরণের প্রত্যাশা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।”
২
“আমি আবিষ্কার করলাম সবচেয়ে দ্রুতগতিতে বেশী বিক্রি হয়ে যায় সিগারেট ও বিড়ি। অবাক হয়ে ভাবতাম, গরিব মানুষেরা তাদের কঠোর পরিশ্রমে উপার্জিত অর্থ এভাবে ধোঁয়া গিলে উড়িয়ে দেয় কেন।”
৩
“একজন খারাপ ছাত্র একজন দক্ষ শিক্ষকের কাছ থেকে যা শিখতে পারে তার চেয়ে একজন ভালো ছাত্র একজন খারাপ শিক্ষকের কাছ থেকে অনেক বেশী শিখতে পারে।”
৪
“আমরা শুধু সাফল্যের উপরেই গড়ি না, আমরা ব্যর্থতার উপরেও গড়ি।”
৫
“জীবনে সমস্যার প্রয়োজন আছে। সমস্যা আছে বলেই সাফল্যের এতো স্বাদ।”
৬
“তরুণ প্রজন্মের কাছে আমার আহ্বান হলো ভিন্নভাবে চিন্তা করার সাহস থাকতে হবে। আবিষ্কারের নেশা থাকতে হবে। যেপথে কেউ যায় নি, সে পথে চলতে হবে। অসম্ভবকে সম্ভব করার সাহস থাকতে হবে। সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে এবং তারপর সফল হতে হবে। এগুলোই হলো সবচেয়ে মহৎ গুণ। এভাবেই তাদেরকে এগিয়ে যেতে হবে। তরুণদের কাছে এটাই আমার বার্তা।”
৭
“শিক্ষাবিদদের উচিত শিক্ষার্থীদের মাঝে অনুসন্ধানী, সৃষ্টিশীল, উদ্যোগী ও নৈতিক শিক্ষা ছড়িয়ে দেয়া, যাতে তারা আদর্শ মডেল হতে পারে।”
৮
“আমরা তখনই স্মরণীয় হয়ে থাকবো, শুধুমাত্র যখন আমরা আমাদের উত্তর প্রজন্মকে উন্নত ও নিরাপদ ভারত উপহার দিতে পারবো।”
৯
“জটিল কাজেই বেশি আনন্দ পাওয়া যায়। তাই সফলতার আনন্দ পাওয়ার জন্য মানুষের কাজ জটিল হওয়া উচিত।”
১০
“জীবন হলো এক জটিল খেলা। ব্যক্তিত্ব অর্জনের মধ্য দিয়ে তুমি তাকে জয় করতে পার।”
১১
“ছাত্রজীবনে বিমানের পাইলট হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণে ব্যর্থ হয়ে, হয়ে গেলাম রকেট বিজ্ঞানী।”
১২
“তুমি যদি সূর্যের মতো আলো ছড়াতে চাও, তাহলে আগে সূর্যের মতো জ্বলো।”
১৩
“তোমার কাজকে ভালবাস কিন্তু তোমার কোম্পানিকে ভালবাসো না। কারন তুমি হয়ত জান না কখন কোম্পানিটি তোমাকে ভালবাসবে না।”
১৪
“জীবন এবং সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ট শিক্ষক। জীবন শিখায় সময়কে ভালভাবে ব্যবহার করতে সময় শিখায় জীবনের মূল্য দিতে।”
১৫
“জাতির সবচেয়ে ভাল মেধা ক্লাসরুমের শেষ বেঞ্চ থেকে পাওয়া যেতে পারে।”
১৬
“সফলতার গল্প পড়ো না কারন তা থেকে তুমি শুধু বার্তা পাবে। ব্যার্থতার গল্প পড় তাহলে সফল হওয়ার কিছু ধারনা পাবে।”
১৭
“তুমি তোমার ভবিষ্যত পরিবর্তন করতে পারবে না কিন্তু তোমার অভ্যাস পরিবর্তন করতে পারবে এবং তোমার অভ্যাসই নিশ্চিত ভাবে তোমার ভবিষ্যত পরিবর্তন করবে।”
১৮
“স্বপ্ন বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত তোমাকে স্বপ্ন দেখতে হবে। আর স্বপ্ন সেটা নয় যেটা তুমি ঘুমিয়ে দেখ, স্বপ্ন হল সেটাই যেটা পুরণের প্রত্যাশা তোমাকে ঘুমাতে দেয় না।”
১৯
“যদি একটি দেশকে দুর্নীতিমুক্ত এবং সুন্দর মনের মানুষের জাতি হতে হয়, তাহলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এ ক্ষেত্রে তিনজন সামাজিক সদস্য পার্থক্য এনে দিতে পারে। তারা হলেন বাবা, মা এবং শিক্ষক।”
২০
“জীবন একটি কঠিন খেলা। ব্যক্তি হিসেবে মৌলিক অধিকার ধরে রাখার মাধ্যমেই শুধুমাত্র তুমি সেখানে জয়ী হতে পারবে।”
২১
“যারা হৃদয় দিয়ে কাজ করতে পারে না; তাদের অর্জন অন্তঃসারশূন্য, উৎসাহহীন সাফল্য চারদিকে তিক্ততার উদ্ভব ঘটায়।”
২২
“যদি তুমি তোমার কাজকে স্যালুট কর, দেখো তোমায় আর কাউকে স্যালুট করতে হবে না। কিন্তু তুমি যদি তোমার কাজকে অসম্মান কর, অমর্যাদা কর, ফাঁকি দাও, তাহলে তোমায় সবাইকে স্যালুট করতে হবে।”
২৩
“সূর্যের মতো দীপ্তিমান হতে হলে প্রথমে তোমাকে সূর্যের মতোই পুড়তে হবে।”
২৪
“উৎকর্ষতা একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।”
২৫
“স্বপ্নকে সত্যি করতে হলে প্রথমে তোমাকে স্বপ্ন দেখতে হবে।”
২৬
“একটি দেশকে যদি দুর্নীতিমুক্ত করতে হয় ও দেশের সব মানুষকে যদি সুন্দর মনের করে গড়ে তুলতে হয় তাহলে আমি মনে করি সমাজের তিন ধরনের মানুষ সে কাজটি করতে পারেন। তারা হলেন-একজন বাবা,একজন মা এবং একজন শিক্ষক।”
২৭
“সফলতার গল্পে কেবল একটি বার্তা থাকে। কিন্তু ব্যর্থতার গল্পে সফল হওয়ার উপায় থাকে।”
২৮
“একটা ভালো বই ১০০ জন বন্ধুর সমান,কিন্তু একজন ভালো বন্ধু একটা লাইব্রেরীর সমান।”
২৯
“স্বপ্নবাজরাই সীমা ছাড়িয়ে যেতে পারেন।” – এ পি জে আব্দুল কালামের উক্তি
৩০
“কেবল বিশেষ সময়ে নয় সবসময় নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করে যেতে হবে।”
৩১
“এখন বিজ্ঞান জানতে ইংরেজি জানা দরকার। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি দুই দশকের মধ্যে আমাদের ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা শুরু হবে। আর তখন আমরা জ্ঞানবিজ্ঞানে জাপানিদের মতো এগিয়ে যাব।”
৩২
“আমি সুপুরুষ নই। কিন্তু যখন কেউ বিপদে পড়েন আমি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই। সৌন্দর্য থাকে মানুষের মনে। চেহারায় নয়।”
৩৩
“আমাদের তরুণ প্রজন্মকে সমৃদ্ধ এবং নিরাপদ দেশ প্রদান করতে পারলেই তারা আমাদের মনে রাখবে।
অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং সভ্যতার ঐতিহ্যকে ধরে রাখার মাধ্যমে তা সম্ভব।”
আরও পড়ুনঃ নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর বিখ্যাত উক্তি, নেতাজির বাণী | Netaji’s Bani in Bengali
৩৪
“মন থেকে যারা কাজ করে না তাঁদের জীবন ফাঁপা। সাফল্যের স্বাদ তাঁরা পায় না।”
৩৫
“আপনি আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিতে পারবেন না,কিন্তু আপনি আপনার অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন। আর এটাই আপনার ভবিষ্যৎ পরিবর্তন করে দিবে।” – এ পি জে আব্দুল কালামের উক্তি
৩৬
“মানুষের জীবনে প্রতিবন্ধকতা থাকা দরকার। বাধা না থাকলে সফলতা উপভোগ করা যায় না।”
৩৭
“কাউকে হারিয়ে দেয়াটা খুব সহজ,কিন্তু কঠিন হলো কারো মন জয় করা।”
৩৮
“উন্নত ও নিরাপদ ভারত রেখে যেতে পারলেই পরের প্রজন্ম আমাদের মনে রাখবে।”
৩৯
“বিজ্ঞান মানুষের জন্য উপহার। ধ্বংসের জন্য বিজ্ঞান নয়।”
৪০
“প্রথম বিজয়ের পর বসে থাকবেন না। কারণ দ্বিতীয়বার যখন আপনি ব্যর্থ হবেন তখন অনেকেই বলবেন প্রথমটিতে শুধুমাত্র ভাগ্যের জোরে সফল হয়েছিলেন তিনি।” – এ পি জে আব্দুল কালামের উক্তি
৪১
“শ্রেষ্ঠত্ব একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং এটি কোনো আকস্মিক ঘটনা নয়।” – এ পি জে আব্দুল কালামের উক্তি
৪২
“শিক্ষাবিদদের বিচক্ষণতা,সৃজনশীলতার পাশাপাশি উদ্যোগী হওয়ার ও নৈতিক নেতৃত্বেরও শিক্ষা দেওয়া উচিত। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজেকে পথিকৃত্ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার যোগ্যতা অর্জন করা উচিত।”
৪৩
“ভিন্নভাবে চিন্তা করার ও উদ্ভাবনের সাহস থাকতে হবে,অপরিচিত পথে চলার ও অসম্ভব জিনিস আবিষ্কারের সাহস থাকতে হবে এবং সমস্যাকে জয় করে সফল হতে হবে। এ সকল মহানগুণের দ্বারা তরুণদের চালিত হতে হবে। তরুণ প্রজন্মের প্রতি এই আমার বার্তা।”
৪৪
“গভীর দুঃখে বা প্রচণ্ড আনন্দে মানুষ কবিতা লেখে।”
৪৫
“উদার ব্যক্তিরা ধর্মকে ব্যবহার করে বন্ধুত্বের হাত বাড়ান। কিন্তু সংকীর্ণমনস্করা ধর্মকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে।”
৪৬
“যারা পরিশ্রম করেন সৃষ্টিকর্তা তাঁদের সাহায্য করেন।” – এ পি জে আব্দুল কালামের উক্তি
৪৭
“নিজেকে একা মনে হলে আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পৃথিবীটা আমাদের বন্ধু। যারা কাজ করে ও স্বপ্ন দেখে প্রকৃতি তাঁদের সাহায্য করে।”
৪৮
“বৃষ্টির সময় প্রত্যেকটি পাখিই কোথাও না কোথাও আশ্রয় পায়। কিন্তু ঈগল মেঘের উপর দিয়ে উড়ে বৃষ্টিকে এড়িয়ে যায়।” – এপিজে আব্দুল কালামের উক্তি
৪৯
“প্রেসিডেন্ট হিসেবে আমার জন্য সবচেয়ে কঠিন কাজ ছিল আদালতের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সম্মতি দেওয়া। আমি মনে করি পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে মানুষ অপরাধ করে। অপরাধের জন্য দায়ী সমাজ বা অর্থনৈতিক ব্যবস্থা। কিন্তু সেই ব্যবস্থাকে আমরা শাস্তি দিতে পারি না। শাস্তি দিই ব্যবস্থার শিকার মানুষদের।”
৫০
“যদি আমরা স্বাধীন হতে না পারি কেউ আমাদের শ্রদ্ধা করবে না।”
৫১
“দ্রুত কিন্তু কৃত্রিম আনন্দের পেছনে না ছুটে বরং নিখাদ সাফল্য অর্জনের জন্য আরও বেশি নিবেদিত প্রাণ হও।”
৫২
“যারা মন থেকে কাজ করে না,তাঁরা আসলে কিছুই অর্জন করতে পারে না। আর করলেও সেটা হয় অর্ধেক হৃদয়ের সফলতা। তাতে সব সময়ই একরকম তিক্ততা থেকে যায়।”
৫৩
“জীবন এক কঠিন খেলা। এই খেলায় জয় তখনই সম্ভব,যখন তুমি ব্যক্তি হিসেবে জন্মগতভাবে পাওয়া অধিকারকে ধারণ করবে।” – এপিজে আব্দুল কালামের উক্তি
৫৪
“তরুণদের নতুন চিন্তা করতে হবে,নতুন কিছু ভাবতে হবে,অসম্ভবকে সম্ভব করতে হবে। তবেই তারুণ্যের জয় হবে।”
৫৫
“আত্মবিশ্বাস ও কঠোর পরিশ্রম ব্যথতা নামক রোগকে মারার সবচেয়ে বড় ওষুধ। এটাই আপনাকে একজন সফলকাম মানুষে পরিণত করবে।”
৫৬
“আমি সুদর্শন নই। কিন্তু আমি আমার হাত তার জন্য বাড়িয়ে দিতে পারি যার সাহায্য প্রয়োজন। সৌন্দর্য হৃদয়ে,মুখে নয়।”
৫৭
“নেতা সমস্যায় ভয় পাবেন না। বরং সমস্যার মোকাবিলা করতে জানবেন। তাঁকে কাজ করতে হবে সততার সঙ্গে।”
৫৮
“সেই ভালো শিক্ষার্থী যে প্রশ্ন করে। প্রশ্ন না করলে কেউ শিখতে পারে না। শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন করার সুযোগ দিতে হবে।” – – এপিজে আব্দুল কালামের উক্তি
৫৯
“আমরা প্রত্যেকেই ভেতরে ঐশ্বরিক আগুন নিয়ে জন্মায়। আমাদের চেষ্টা করা উচিত এই আগুনে ডানা যুক্ত করার এবং এর মঙ্গলময়তার আলোয় জগত পূর্ণ করা।”
৬০
“আকাশের দিকে তাকাও। আমরা একা নই। পুরো মহাবিশ্ব আমাদের প্রতি বন্ধুত্বসুলভ। যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেওয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।”
৬১
“মানুষের পীঠ যখন দেয়ালে ঠেকে যায় তখন তার বিস্ফোরন ঘটে।”
৬২
“শুধুমাত্র সাফল্যর গল্প পড়বেন না,এখানে শুধু একটা বার্তাই পাবেন। ব্যথতার গল্প গুলো পড়েন তাহলে সফল হওয়ার অনেকগুলো আইডিয়াও পেয়ে জাবেন।” – এপিজে আব্দুল কালামের উক্তি
৬৩
“স্বপ্ন সত্যি হওয়ার আগ পর্য,ন্ত স্বপ্ন দেখে যেতে হবে।”
৬৪
“কেউ যখন অসাধারণ হওয়ার জন্য জ্ঞান অর্জন করে তখন সে আসলে আর সবার মতোই সাধারণ হয়ে যায়।”
৬৫
“যারা স্বপ্ন দেখে এবং কাজ করে শুধুমাত্র তাদেরকেই শ্রেষ্ঠটা দেয়ার জন্য চক্রান্তে লিপ্ত এই বিশ্ব।”
৬৬
“আমি এ কথা বলব না যে আমার জীবন অন্য কারো জন্য রোল মডেল হতে পারে। কিন্তু আমার নিয়তি যেভাবে গড়ে উঠেছে তাতে গরিব শিশুরা হয়তো বা একটু সান্ত্বনা পেতে পারে।”
৬৭
“যদি তুমি ব্যর্থ হও অর্থাৎ FAIL করো, তাহলে কখনো হাল ছেড়ে দিওনা | কারণ FAIL শব্দটার একটা অন্য মানে আছে First Attempt in Learning অর্থ্যাৎ শিক্ষার প্রথম ধাপ।”
আমাদের শেষ কথা
এপিজে আব্দুল কালামের উক্তি গুলি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এপিজে আব্দুল কালামের উক্তি গুলি আপনার ভালো লেগে থাকলে আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন এবং এরকম সুন্দর সুন্দর আরও পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ fb.com/banglaprotibedon ফলো করুন।
মোঃ হেদায়েতুল ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উক্তি ও বাণী - আজ আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরব…
প্রভু জগদ্বন্ধু সুন্দরের ১০৮ নাম - জগদ্বন্ধু সুন্দর ১৮৭১ সালের ২৮শে এপ্রিল ব্রিটিশ ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলায়…
হ্যাপি হোলির শুভেচ্ছা বার্তা ও স্ট্যাটাস বা দোলযাত্রার শুভেচ্ছা বার্তা - বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ।…
মার্ক টোয়েনের উক্তি ও বাণী - মার্ক টোয়েন ছিলেন একজন মার্কিন রম্য লেখক, সাহিত্যিক ও প্রভাষক।…
কাজী নজরুল ইসলামের উক্তি ও বাণী - কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন একজন বিংশ শতাব্দীর প্রধান…
সক্রেটিসের উক্তি ও বাণী সমুহ - সক্রেটিস ছিলেন একজন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক। সক্রেটিসের তেমন কোন…