গৌতম বুদ্ধের বাণী ও উক্তি সমূহ – গৌতম বুদ্ধ ছিলেন একজন তপস্বী ও জ্ঞানী ব্যক্তি। ইতিহাসবিদদের অনুমান অনুযায়ী গৌতম বুদ্ধ খ্রিস্টপূর্ব ৫৬৩ অথবা ৪৮০ অব্দের একসময় প্রাচীন ভারতের পূর্বাঞ্চলে জীবন যাপন করেছিলেন এবং শিক্ষাদান করেছিলেন। বুদ্ধ ধর্মের প্রবর্তক ছিলেন তিনি এবং সনাতন ধর্মের নবম অবতার ছিলেন গৌতম বুদ্ধ । পাশাপাশি বুদ্ধ ধর্মের ২৮ তম বুদ্ধ হলেন গৌতম বুদ্ধ। গৌতম বুদ্ধ তার অনুগামীদের দুঃখ, কষ্ট, যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় হিসেবে বেশ কিছু নির্দেশিকা প্রদান করেন। তিনি তার অনুগামীদের জীবনযাপন, দুঃখ, কষ্ট, সুখ, শান্তি, প্রেম, ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, জ্ঞান ও অনুপ্রেরণা মূলক বিষয়ে একাধিক উক্তি ও বাণী দিয়ে গিয়েছেন। যেগুলি মানুষকে অনুপ্রাণিত করে এবং মানুষকে নতুন করে পথ দেখাতে সাহায্য করে। তাই আজ আমরা আপনাদের সামনে গৌতম বুদ্ধের উক্তি ও বানী গুলি তুলে ধরছি। আসুন এক নজরে দেখে নিন গৌতম বুদ্ধের উক্তি ও বাণী গুলি –
১
“শান্তি মনের ভিতর থেকে আসে, তাই সেটা ছাড়া শান্তির অনুসন্ধান কোরোনা।”
২
“হাজারও খালি শব্দের থেকে ভালো সেই শব্দ, যেটা শান্তি নিয়ে আসে।”
৩
“যেকোনো অবস্থাতেই এই তিনটে জিনিসকে লোকানো কখনোই সম্ভব নয়, সেটা হলো- সূর্য,চন্দ্র এবং সত্য।”
৪
”রেগে যাওয়া, কোনো জলন্ত কয়লাকে অন্যের গায়ে ছোঁড়ার জন্য সেটাকে ধরে থাকার মতোই সমান হয়ে থাকে। এটা সবার প্রথমে তোমাকে জ্বালাবে।”
৫
”ধ্যান থেকে আসে জ্ঞান ; ধ্যানের অভাবে আসে অজ্ঞতা। জানতে শেখো কি তোমাকে এগিয়ে নিয়ে যায় আর কি পিছু টানে, জেনে নিয়ে নিজের পথ নির্ণয় করো যা জ্ঞানের দিকে যায়।”
৬
”তুমি যা ভাবো সেটাই হও, যা অনুভব করো সেটাই আকর্ষণ করো, যা কল্পনা করো তাই সৃষ্টি করো।”
৭
”নিশ্চিতভাবে যে ব্যক্তি বিরক্তিপূর্ণ চিন্তার থেকে মুক্ত থাকে, সেই শান্তি পেয়ে থাকে।”
৮
”অতীত নিয়ে বিভ্রান্ত হয়োনা, ভবিষ্যতের স্বপ্নে হারিয়ে যেওনা, বর্তমানের দিকে মনোযোগ দেও। এটাই সুখী হওয়ার একমাত্র উপায়।”
৯
”আমরা প্রত্যেকেই একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। একজন আরেকজনের পরিপূরক। অর্থাৎ সমাজে আমরা কেউ একা নই।”
১০
”চাঁদের মতোই মেঘের আড়াল থেকে বেরোও এবং প্রকাশিত হয়ে ওঠো।”
১১
তোমার কাছে যা কিছু আছে, সেগুলোকে কখনোই অন্যের কাছে বাড়িয়ে বলোনা আর অন্যকে দেখে ঈর্ষাও করোনা। যে অন্যদের দেখে ঈর্ষা করে, সে কখনোই মানসিকভাবে শান্তি পাবেনা।”
১২
“যেমনভাবে একটা মোমবাতি আগুন ছাড়া নিজে জ্বলতে পারেনা, ঠিক সেইরকমই একটা মানুষ আধ্যাত্মিক জীবন ছাড়া বাঁচতে পারেনা।”
১৩
”খারাপটি সর্বদা তুমি নিজেই পছন্দ করছো। সুতরাং, তোমার খারাপ কাজের জন্য তুমি নিজেই দায়ী। এর দায়ভার অন্য কারো নয়।”
১৪
”আলস্য ও অতিভোজের দরুন স্থূলকায় নিদ্রালু হয়ে বিছানায় গড়াগড়ি দেওয়া স্বভাবে পরিনত হলে সেই মূর্খের জীবনে দুঃখের পুনঃ পুনরাবৃত্তি ঘটবে।”
১৫
”সুখের জন্ম হয় মনের গভীরে। এটি কখনও বাইরের কোনো উৎস থেকে আসে না।”
১৬
”জীবনের প্রথমেই ভুল হওয়া মানেই এই নয় এটিই সবচেয়ে বড় ভুল। এর থেকে শিক্ষা নিয়েই এগিয়ে যাও।”
১৭
”চিন্তার প্রতিফলন ঘটে স্বভাব বা প্রকৃতিতে। যদি কেউ মন্দ অভিপ্রায় নিয়ে কথা বলে বা কাজ করে দুঃখ তাকে অনুগমন করে। আর কেউ যদি সুচিন্তা নিয়ে কথা বলে বা কাজ করে সুখ তাকে ছায়ার মত অনুসরণ করে।”
১৮
”সুখের কোনো উপায় নেই, সুখীতে থাকাই হচ্ছে এর একমাত্র উপায়।”
১৯
”তোমাকে তোমার রাগের জন্য শাস্তি দেওয়া হবেনা বরং তুমি তোমার রাগের দ্বারাই শাস্তি পাবে।”
২০
”তোমার নিজেরও নিজের কাছে ঠিক ততটাই ভালোবাসা ও স্নেহ প্রাপ্য যতটা এই মহাবিশ্বে অন্য যে কারোর।”
২১
”গোটা দুনিয়া খুঁজে নাও। খুঁজে নাও সেই মানুষটাকে যে তোমার আবেগ ও ভালোবাসার উপযুক্ত। পাবে না। মনে রেখো, তোমার আবেগ ভালোবাসা সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি তুমি নিজেই।”
২২
”আলোকিত হতে চাইলে প্রথমে নিজের মনকে নিয়ন্ত্রণ করো।”
২৩
”কোনো কিছুই চিরন্তন নয়।”
২৪
”তোমার চিন্তাই তোমার শক্তির উৎস। নেতিবাচক চিন্তা তোমাকে অনেক বেশি আঘাত করে যা তোমার ধারণায় নেই।”
২৫
”ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুহূর্তের সমন্বয়ই জীবন। কেবল একটি সঠিক মুহূর্ত পাল্টে দেয় একটি দিন। একটি সঠিক দিন পাল্টে দেয় একটি জীবন। আর একটি জীবন পাল্টে দেয় গোটা বিশ্ব।”
২৬
”শুভর সূচনা করতে প্রত্যেক নতুন সকালই, তোমার জন্য এক একটি সুযোগ।”
২৭
”ধৈর্য হলো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। মনে রাখবে,একটা কলসি বিন্দু বিন্দু জলের দ্বারাই ভর্তি হয়।”
২৮
”বর্ষাকালে এখানে, শীত-গ্রীষ্মে ওখানে বাস করব। মূর্খরা এভাবে চিন্তা করে, শুধু জানে না জীবন কখন কোথায় শেষ হয়ে যাবে।”
২৯
“স্বাস্থ্য ছাড়া জীবন, সত্যিকারের জীবন নয়। এটা বেদনার একটা স্থিতি আর মৃত্যুর একটা রূপ।”
৩০
”প্রাজ্ঞ ব্যক্তি কখনো নিন্দা বা প্রশংসায় প্রভাবিত হয় না।”
৩১
”সব ধর্মের পূর্বগামী, মনই শ্রেষ্ঠ, সকলই মনোময়।”
৩২
”একটি মানুষের মন তার প্রকৃত বন্ধু কিংবা শত্রু হয়ে থাকে।”
৩৩
”ভালো কাজ সবসময় করো, বারবার করো, মনকে সবসময় ভালো কাজে নিমগ্ন রাখো,সদাচরণই স্বর্গসুখের পথ।”
৩৪
”তুমি যদি সত্যিই নিজেকে ভালোবাসো, তাহলে তুমি কখনোই অন্যকে আঘাত দিতে পারবেনা।”
৩৫
”কোনো পাপকেই ক্ষুদ্র মনে করো না। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাপই জমা হতে হতে মূর্খের পাপের ভান্ড পূর্ণ করে ফেলে।”
৩৬
”অন্যকে কখনও নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করো না, নিয়ন্ত্রণ করো কেবল নিজেকে।”
৩৭
”যিনি অস্থিরচিত্ত, যিনি সত্যধর্ম অবগত নন, যার মানসিক প্রসন্নতা নেই,তিনি কখনো প্রাজ্ঞ হতে পারেন না।”
৩৮
”মন ও শরীরের পক্ষে সুস্থ থাকার রাস্তা হলো – অতীতের জন্য শোক না করা আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা না করা। বরং বুদ্ধি ও সৎভাবের দ্বারা বর্তমানে বাঁচার চেষ্টা করা।”
৩৯
”পরমাত্মা প্রত্যেকেই একই রকম করেছেন, পার্থক্য তো শুধু আমাদের মস্তিষ্কের ভিতরে।”
৪০
“যে ভালোভাবে জীবন কাটিয়েছে, সে মৃত্যুকেও ভয় পায়না।”
৪১
”যার সূচনা আছে তার সমাপ্তি আছে। এটা বুঝতে শিখলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।”
৪২
“একটা শুদ্ধ এবং নিস্বার্থ জীবনযাপন করার জন্য একটা ব্যক্তিকে, সবকিছুর মধ্যেও কিছুই নিজের না; এই ভাবনা রাখতে হবে।”
৪৩
”রাগের বশে হাজারও শব্দকে খারাপভাবে বলার থেকে ভালো মৌনতা হচ্ছে এমন একটা শব্দ, যেটা জীবনে শান্তি নিয়ে আসে।”
৪৪
“তুমি একমাত্র সেটাই হারাও যেটা তুমি আঁকড়ে ধরে বসে থাকো।”
৪৫
”প্রকৃত ভালোবাসার জন্ম হয় বোধশক্তি থেকে।”
৪৬
”ভুলকে বার বার স্মরণ করা মানে মনের মধ্যে বড় বোঝা পুষে রাখা ।”
৪৭
”মৈত্রী দ্বারা শত্রুকে জয় করবে সাধুতার দ্বারা অসাধু কে জয় করবে, ক্ষমার দ্বারা ক্রোধকে জয় করবে, ও সত্যের দ্বারা মিথ্যেকে জয় করবে।”
৪৮
”যিনি তোমার ত্রুটি প্রদর্শন করেন ও তজ্জন্য ভৎসনা করেন সেই মেধাবীকে গুপ্তনিধির ন্যায় জানবে।”
৪৯
“সবকিছুকে বোঝার অর্থ সবকিছুকে ক্ষমা করে দেওয়া।”
৫০
”নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করো। তারপর অন্যকে অনুশাসন করো। নিজে নিয়ন্ত্রিত হলে অন্যকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করাই কঠিন।”
৫১
“প্রত্যেক মানুষ, তার স্বাস্থ্যের কিংবা রোগের সৃষ্টিকর্তা হয়ে থাকে।”
৫২
”লক্ষ্যে বা গন্তব্যে পৌঁছানোর থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ, সেই যাত্রাকে ভালোভাবে পূরণ করা হয়ে থাকে।”
৫৩
”পরের কৃত ও অকৃত কার্যের প্রতি লক্ষ্য না রেখে নিজের কৃত ও অকৃত কাজের প্রতি লক্ষ্য রাখবে।”
৫৪
”প্রত্যেক অভিজ্ঞতা কিছু না কিছু শেখায় । প্রত্যেক অভিজ্ঞতাই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমরা আমাদের ভুল থেকেই শিখি।”
৫৫
”প্রত্যেক মানুষের অধিকার আছে, তার নিজের দুনিয়াকে স্বয়ং নিজে খোঁজার।”
৫৬
”তোমাদের সবাইকে সদয়, জ্ঞানী ও সঠিক মনের অধিকারী হতে হবে। যতই বিশুদ্ধ জীবনযাপন করবে, ততোই উপভোগ করতে পারবে জীবনকে।”
৫৭
”অতীত নিয়ে বিভ্রান্ত হয়োনা, ভবিষ্যতের স্বপ্নে হারিয়ে যেওনা, বর্তমানের দিকে মনোযোগ দেও। এটাই সুখী হওয়ার একমাত্র উপায়।”
৫৮
”সত্যের পথে চলতে কেবলমাত্র দুটো ভুলই করা সম্ভব, হয় পুরো পথ না যাওয়া, না হয় পথ চলা শুরুই না করা।”
৫৯
”জ্ঞানগর্ভ জীবনের জন্য মুহূর্তের ইতিবাচক ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিতে হবে। এই জন্য ভয়কে তুচ্ছ করতে হবে, এমনকি মৃত্যুকেও।”
৬০
”আসক্তিই দুর্ভোগের মূল কারণ।”
৬১
”আমরা অনেকেই একটা কিছুর সন্ধানে পুরো জীবন কাটিয়ে দেই। কিন্তু তুমি যা চাও তা হয়তো এরইমধ্যে । সুতরাং, এবার থামো।”
৬২
তুমি কতটা ভালোবাসা দিলে, কতটা পূর্ণতার সাথে জীবনকে উপভোগ করলে এবং কতটা গভীরতার সাথে হতাশাকে জীবন থেকে ত্যাগ করলে- এই সবকিছুই সবশেষে অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।”
৬৩
”কোনো পাপকেই ক্ষুদ্র মনে করো না।ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র পাপই জমা হতে হতে মূর্খের পাপের ভান্ড পূর্ণ করে ফেলে।”
৬৪
”যিনি উপদেশ দেন, অনুশাসন করেন, তিনি অসতের অপ্রিয় এবং সৎ লোকের প্রিয় হয়।”
৬৪
”যিনি যত অধিক ভাষণ করুন না কেন তাতে তিনি ধর্মধর হতে পারেন না। যিনি অল্পমাত্র ধর্মকথা শুনে নিজের জীবনে তা আচরণ করেন এবং ধর্মে অপ্রমত্ত থাকেন তিনিই প্রকৃত ধর্মধর।”
৬৫
”প্রতিদিন সকালে আমাদের নতুন করে জন্ম হয়। তাই আজ আমরা কি করছি, সেটাই সবথেকে বড় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।”
৬৬
”অন্যের জন্য ভালো কিছু করতে পারাটাও তোমার জীবনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।”
৬৭
”নিজের কথার মূল্য দিতে হবে নিজেকেই। কেননা, তোমার নিজের কথার ওপর নির্ভর করবে অন্যের ভালো কাজ কিংবা মন্দ কাজ।”
৬৮
”যদি আপনার দয়া আপনাকে সম্মিলিত করতে না পারে, তাহলে সেটা অসম্পূর্ণ হয়ে থাকে।”
৬৯
”অতীতে বাস করবেন না, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখবেন না, বর্তমান মুহুর্তে মনকে কেন্দ্রীভূত করুন।”
৭০
”যে মানুষ জ্ঞানগর্ভ জীবনযাপন করেছে তার মৃত্যু-ভয় পাওয়া উচিত নয়।”
৭১
” নিজের অপার ভালোবাসাকে সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে দাও।”
৭২
”ভালোবাসা হলো দুজনের পরিপূর্ণতার জন্য একজনের অন্তর থেকে অন্যকে দেওয়া এক উপহার।”
৭৩
”সত্যিকারভাবে ক্ষমতা নিয়ে বাঁচতে হলে নির্ভয়ে বাঁচো।”
৭৪
”জীবনে ব্যাথা থাকবেই, কিন্তু কষ্টকেই ভালোবাসতে শেখো।”
৭৫
”প্রত্যেকটা দিনের গুরত্বকে বুঝুন, প্রত্যেকদিন একটা নতুন ব্যক্তির জন্ম একটা নতুন উদ্দেশ্যকে পূরণ করার জন্য হয়ে থাকে।”
৭৬
”ভালো কাজ সবসময় কর। বারবার কর। মনকে সবসময় ভালো কাজে নিমগ্ন রাখো। সদাচরণই স্বর্গসুখের পথ।”
৭৭
”মন ও শরীরের পক্ষে সুস্থ থাকার রাস্তা হলো – অতীতের জন্য শোক না করা আর ভবিষ্যতের জন্য চিন্তা না করা। বরং বুদ্ধি ও সৎভাবের দ্বারা বর্তমানে বাঁচার চেষ্টা করা।”
৭৮
”একজন মানুষ যখন কথার পর কথা বলে তখন তাকে জ্ঞানী বলা হয় না ; তবে তিনি যদি শান্তিপূর্ণ , প্রেমময় এবং নির্ভীক হন তবে সত্যই তাকে জ্ঞানী বলা হয়।”
৭৯
“যা আপনি চিন্তা করবেন, তাই আপনি হবেন।”
৮০
”মা যেমন তার নিজ পুত্রকে নিজের জীবন দিয়ে রক্ষা করে তেমনি সকল প্রাণীর প্রতি অপরিমেয় মৈত্রী ভাব পোষণ করবে।”
৮১
”জীবনে বহু মানুষ আসবে যাবে, কিন্তু একমাত্র প্রকৃত বন্ধুরাই হৃদয়ে ছাপ রেখে যাবে।”
৮২
”বন্ধুর সাথে অন্ধকার রাস্তায় চলা, আলোকজ্জ্বল রাস্তায় একা চলার থেকে অনেক ভালো।”
৮৩
”
কোনো বন্ধু নয়। নির্বোধ বন্ধু থাকার চেয়ে একা হওয়া অনেক ভালো।”
৮৪
”বন্ধু এমন একজন যিনি আপনার জীবন সম্পর্কে সমস্ত কিছু জানেন এবং এখনও আপনাকে ভালবাসেন।”
৮৫
”আপনার প্রয়োজন থেকে নয় সবসময় আপনার হৃদয় থেকে আপনার বন্ধুদের ভালবাসুন।”
৮৬
”একটি মিষ্টি বন্ধুত্ব আত্মাকে সতেজ করে তোলে।”
৮৭
”জীবনের সবথেকে মূল্যবান উপহার হলো একজন সৎ বন্ধু পাওয়া।”
৮৮
”ভালো বন্ধু অনেকটা আকাশের তারার মতন, সবসময় দেখা না গেলেও তুমি জানো যে তারা সাথে আছে।”
৮৯
”কোনো হিংস্র পশু অপেক্ষা কোনো শয়তান বন্ধুকে আপনার বেশি ভয় পাওয়া উচিত। কারণ হিংস্র পশু আপনার শরীরের ক্ষতি করতে পারে কিন্তু একজন খারাপ বন্ধু আপনার বুদ্ধির ক্ষতি করে দিতে পারে।”
আমাদের শেষ কথা
গৌতম বুদ্ধের বাণী ও উক্তিগুলি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই নিবন্ধটি আপনার ভালো লেগে থাকলে আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন এবং এরকম সুন্দর সুন্দর আরও পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ fb.com/banglaprotibedon ফলো করুন।
মোঃ হেদায়েতুল ইসলামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উক্তি ও বাণী - আজ আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরব…
প্রভু জগদ্বন্ধু সুন্দরের ১০৮ নাম - জগদ্বন্ধু সুন্দর ১৮৭১ সালের ২৮শে এপ্রিল ব্রিটিশ ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলায়…
হ্যাপি হোলির শুভেচ্ছা বার্তা ও স্ট্যাটাস বা দোলযাত্রার শুভেচ্ছা বার্তা - বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ।…
মার্ক টোয়েনের উক্তি ও বাণী - মার্ক টোয়েন ছিলেন একজন মার্কিন রম্য লেখক, সাহিত্যিক ও প্রভাষক।…
কাজী নজরুল ইসলামের উক্তি ও বাণী - কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন একজন বিংশ শতাব্দীর প্রধান…
সক্রেটিসের উক্তি ও বাণী সমুহ - সক্রেটিস ছিলেন একজন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক। সক্রেটিসের তেমন কোন…