কালী পূজার শুভেচ্ছা বার্তা ও কালী পূজার উক্তি
কালী পূজার শুভেচ্ছা বার্তা, কবিতা ও কালী পূজার উক্তি – বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। কালীপূজা বা শ্যামাপূজা হলো হিন্দু ধর্মের এক অন্যতম উৎসব। অমাবস্যা তিথিতে গভীর রাতে মা কালী দেবী বা মা শ্যামা দেবীর পূজা সম্পন্ন হয়। এই দিনটিতে প্রত্যেকটি বাঙালি আনন্দে মেতে ওঠেন। এছাড়াও কালী দেবী কে কেন্দ্র করে প্রত্যেকটি বাড়ি আলোকিত হয়ে ওঠে।
এই দিনটিতে গ্রামবাংলার বাড়ি থেকে শুরু করে শহরের অলিতে গলিতে সমস্ত জায়গায় কালী দেবীর প্রতিমা পূজিত হয়ে থাকে। চন্দ্র পঞ্জিকা অনুযায়ী কালী পূজার তারিখ ও সময় নির্ধারণ করা হয়। কালী পূজার দিনে প্রধান কাজ হল পূজার্চনা, আলোকসজ্জা ও আতশবাজির আয়োজন করা। দেবীর প্রতিমা পূজার সময় সবাই মায়ের আরাধনা এবং মায়ের ধ্যানে মগ্ন হয়ে থাকেন। মায়ের কাছে আশীর্বাদ চেয়ে প্রার্থনা করেন সবাই এবং এই দিনটি চারিদিকে আলোয় আলোকিত হয়ে ওঠে এবং সুখ-শান্তি আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে আকাশে বাতাসে।
তাই আজ আমরা আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি কালী পূজার শুভেচ্ছা বার্তা ও কালী পূজার উক্তি। আসুন এক নজরে দেখে নিন কালীপূজার শুভেচ্ছা বার্তা, কবিতা ও কালী পূজার উক্তি গুলি –
কালী পূজার শুভেচ্ছা ও কালী পূজার উক্তি
১
“আমার মায়ের পায়ের জবা হয়ে ওঠ না ফুটে মন, তার গন্ধ না থাক যা আছে সে নয় রে ভুয়ো আভরণ।”
২
“অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো, সেই তো তোমার আলো। সকল দ্বন্দ্ব-বিরোধ-মাঝে জাগ্রত যে ভালো, সেই তো তোমার ভালো।”
৩
“রাগ করে মা থাকিস না ভুলে, সন্তান কে নে মা কোলে তুলে, অশ্রু জলে তোর চরণ ধবো, মা আমি তোর পাগল হবো।”
৪
“দাও মাগো শক্তি দাও প্রেম ভক্তি, অধমের জীবনে এনে দাও মুক্তি, তোমার নামের তাই মহিমা গেয়ে যাই। শান্তি দিয়ে মাগো দূর করো ক্লান্তি, মুছে দাও জীবনের যতো কিছু ভ্রান্তি।”
৫
“অজ্ঞানের অন্ধকারে খুঁজে পাবো কোথায় তোমায়, জ্ঞানের কালী মাখিয়ে দিয়ে, মনের কালী ঘুচিয়ে দাও মা। যে রুপেতে জগৎ আলো, কি হবে সে রূপে মা কালী মেখে।” – কালী পূজার শুভেচ্ছা
৬
“কাজ কি মন্ত্র আবাহনে কিংবা রত্ন সিংহাসনে, মা শুধু বসাও এনে বুকটা করে খালি, হৃদয় প্রাণ এক করে সব মনে মনে বলো শ্রী শ্রী কালী। হয় কি পূজা ভোগের আগে বাসনা মনে জাগে।”
৭
“অপরাধ করেছি আমি, কৃপা কর মা অন্তর্যামী, ভবে আসা যাওয়া সাঙ্গ করে, ভরসা দে মা অন্তর জুড়ে। সাধ ছিল মা তোর চরণে ভক্তি অর্ঘ্য ডালি দেবো, আশার আলোর রশ্মি দিয়ে মনের কালী মুছিয়ে নেবো।”
৮
“তারা নামে কতো জাদু, এই নামেতে আছে মধু, সারা জনম তারার চরণ, ভুলোনা মন কভু, সকল বাঁধা বিপদে যে রক্ষা করেন মা, মায়ের মুখে চাঁদের হাঁসি, নয়ন তারায় স্নিগ্ধ রাশি, ভুবন মাঝে আলোর দিশা হলো তারা মা।” – কালী পূজার উক্তি
৯
“তুমি মাগো শক্তি রূপা তুমি মহামায়া, কৈলাশ বাসিনী মাগো তুমি শিবজয়া। ভিক্তিরুপা তুমি মাগো তুমি ভগবতী, মহাকালী তুমি মাগো তুমি ধূমাবতী। বগলা কমলা তুমি মাগো তুমি সৃষ্টিস্মৃতি, অখিল জীবের তুমি নিঠুর নিয়তি।”
১০
“তুমি জলে তুমি স্থলে তুমি থাকো আদ্যমূলে মা, আছো সর্ব ঘটে অর্ঘ্য পুটে, সরা আকারে নিরাকারে। তুমি সন্ধ্যা তুমি গায়ত্রী তুমি জগদ্ধাত্রী মা, তুমি অকুলের প্রাণকত্রী, সদা শিবের মনোহরা।”
১১
“নানা সংয়ে নানা রঙে ভুলতে চায় নানা ঢংয়ে, বাইরে থেকে যায়না চেনা কতোটা বিষ তার ভিতরে। পইসা করি যদি থাকে আদর করে সবাই ডাকে, নইলে মাগো মরে গেলেও কেউ আসেনা কারো দুয়ারে।”
১২
“অনন্ত কাল আছে জেগে গ্রহ তারা শশী রবি, দিক দিগন্ত আলো আঁধার চিরঞ্জীবি আছে সবি, আমরণ মা কারণ ভেবে তোর চরণে রইবো পরে, শিবের কেনো হয়না মরণ জীবের মরণ কি কারণে।”
১৩
“তুমি ছাড়া মা জগৎ আঁধার, মা তুমি না হলে বৃথা সংসার। দিবা নিশি তাইতো সদা তোমাকে ডাকি, তুমি মা দয়ার দেবী দিওনা কভু ফাঁকি।”
১৪
“তুমি কি মা শুধুই পাষাণ মূর্তি, দুঃখ নাকি হারিনি তারা, ব্যাকুল হয়ে ডাকি মা তোমাকে, দাওনা কেনো আমার ডাকে সাড়া।”
১৫
“কালো মেয়ের পায়ের তলায় দেখে যা আলোর নাচন, রূপ দেখে দেয় বুক পেতে শিব, যার হাতে মরণ বাঁচন।”
১৬
“অজ্ঞান মোর স্বভাব থেকে, তোর ভবে তুই নে মা ডেকে জ্ঞানো চক্ষু মেলে দেখি কেমন তুই জ্ঞানদাময়ী। আমার চেতনা চৈতন্য করে দে মা চৈতন্যময়ী।”
১৭
“অজ্ঞানে কুকর্ম করি আঁধারে মা আছি, পাপের বোঝা মাথায় নিয়ে মোহ সুখে নাচি, তোমার করুণার পর্শ নিয়ে আমরা সবাই বাঁচি। স্নেহ মহিমায় ত্বত্ত জ্ঞানে কালী নাম সদা বলি, সর্ব অঙ্গ দিয়ে মাগো মুখে বলি জয় মা কালী। আমাদের দাও মা ভক্তির রামাবলি।”
১৮
“চেয়ে দেখ মা ব্যথার প্রদীপ জ্বলছে আমার হৃদয় জুড়ে, বিশ্ব ধূলি তোর চরণে তার একটু দে নিভাই তারে। ইচ্ছে করে মা যে তোরে, বেঁধে রাখি পূজার ঘরে, সারাজীবন অশ্রু ধারায় ঐ পদ ধুই অনাহারে। লুকাতে কি পারে সে মা রূপ আছে যার বিশ্ব ভরে। জ্বলছে যে মা তোর রূপের আলো আমার সারা অঙ্গ জুড়ে।” – কালী পূজার শুভেচ্ছা
১৯
“তারা নামের কি মহিমা জেনে ছিলো সাধক বামা, সেই তারামার ছবি ও মন হৃদয় দিয়ে এঁকে নিও। তারা নামে অপার শান্তি তারা নামে মেলে ভক্তি, মা তারা ঘুচায় ক্লান্তি আনে প্রাণে সুখের সস্তি। তারা সবার হোক কর্ম তারা হোক সবার ধর্ম, তারা নামের ধূপটি জ্বেলে জীবন হোক ধন্য।”
২০
“ভক্তিতে যুক্তিতে করে ঝগড়াঝাটি, সামাল দিতে তাদের গেলো সময় কাটি, এখন শূন্য ঝুলি সম্বল শুধু মুখের বুলি, এ লজ্জা আমি কেমনে ভুলি। সাধুর উক্তি বৈরাগ্য মুক্তি একথা শুনেছি কানে, তবু বনবাসী কেনো হতে যে পারিনা, তারা মা আমার সবিই জানে।”
২১
“বিশ্ব জোড়া খেলা ঘরে, খেলছি বসে কালের খেলা, ভুলে গিয়েছি মাগো তোমায়, পড়বে মনে বিদায় বেলায়। এ কেমন লীলা তরী, বুঝেও বুঝতে নাহি পারি, ভাগ্য কি আর হবে মাগো, পারবো যেতে তোর বাড়ি।” – কালী পূজার উক্তি
২২
“বাঁধা পড়ে সাত বিপাকে যে পড়ে গেছি ঘোর বিপাকে, অর্থ ছাড়া এই পৃথিবীতে সবই ব্যর্থ হয়ে যায়। বামা ক্ষ্যাপা শঙ্কর বাবা আছেন কালীর চরণতলে, সংসারের পাপ পুণ্যে থাকেন কালী জলে স্থলে। সংসার জ্বালায় দৌড়া দৌড়ি কখন মায়ের কাজ যে করি, আমি আর স্বর্গ চাইনা, ঠাই চাই তারার পায়।”
২৩
“দেখি আমি মায়ার জালে যে দিয়েছে পা, পঞ্চভূতের মানব জনম তার হয়েছে বৃথা, বিবেক আমার জেগে গেছে আজ নিশি ভোরে, মা মা বলে তাই আমি খুঁজে মরি তোরে। ক্ষণে হেসে ক্ষনে কেদে ভাসাই আমার দুই আঁখি, মা তোর আশীর্বাদ পেতে সদাই আমি আশায় থাকি।”
২৪
“মা তুমি করুনা ময়ী, তোমার করুণার ভিখারী আমি, দাও মা তোমার চরণ দুখানি, বক্ষে আমার ধরে রাখি।”
২৫
“যখন আমি ছিলাম একা, ভবো নদীর ওপারে, আপন আমার কেউ ছিলনা এই সাধের নীরে। এখনি বা কে যে আপন কার আশায় বসে থাকি, পাগল হয়ে শুধু মা তোমাকে ডাকি।”
২৬
“শুনেছি পুরাণে বেদাগমতন্ত্রে জীব শক্তি তুমি মা জীব দেহ যন্ত্রে। মা তুমি জাগিবে কোন উদ্বোধনী মন্ত্রে কে দেবে সে মন্ত্র। আবাহন মন্ত্রে ডাকবো কোন ঘটে, যে ঘটে যা ঘটাও সেই ঘটে তাই ঘটে। জগৎ মাঝে তুমি অসীম মায়া, যেখানে যাই খুঁজে পাই তোমার অপার ছায়া।”
২৭
“ভক্তবৃন্দ অঞ্জলী ভরে প্রণাম করে দু হাত জুড়ে, মঙ্গলময়ী তুমি মঙ্গলকারি। ঘণ্টা বাজে কাঁসর বাজে বাজে শঙ্খ মন্দিরা বাজে, ঢাকের তালে তালে বাজে বাঁশরী, এসো আজ সবে মিলে মায়ের নামে আরতি করি।”
২৮
“জীবন পথের সব অপরাধ ছিলো যতো অবাধ্য সাধ, মায়ার বসে কি করেছি সবি হয়ে গেলো ফাঁকি। রাঙা জবার মতো মাগো রাঙা করো মন, রাঙা পায়ে প্রথম পূজা করবো নিবেদন। বিশ্ব ভুবন যার পলকে মুগ্ধ মায়ায় ঘুমিয়ে থাকে, সব কলঙ্ক বিসর্জন দিয়ে মুক্ত করো মনপাখি।”
২৯
“দুঃখীর তুমি দুঃখ ঘুচাও দীনের অশ্রু তুমি মুছাও, কৃপাময়ী মাগো তুমি হৃদয়ের ভাবনা। পপি তাপি উদ্ধার করো সবার সংসার আলোয় ভরো, তোমার নামের স্মরণ নিয়ে অভাগারে নাওযে কোলে, কেমন করে থাকি মা আমরা সবাই তোমাকে ভুলে।”
৩০
“কালী, তুই প্রলয়রূপিণী, আয় মা গো আয় মোর পাশে । সাহসে যে দুঃখ দৈন্য চায়, মৃত্যুরে যে বাঁধে বাহুপাশে, কাল-নৃত্য করে উপভোগ, মাতৃরূপা তারি কাছে আসে।”
৩১
“ছয় ঋতু বাড় মাসে পূজি তোমায় দেশে দেশে, ভিখারী আজ হলাম শেষে, দিয়ে আমার তোমাকে সব সম্বল। ত্বত্ত কথার ধার ধারি না, সাধু সঙ্গ তাও মানিনা, নিজে যা বুঝি ভালো তাই নিয়েই করি বাসনা। ভুল হলে করে দিও ক্ষমা, অপরাধ রেখোনা জমা, দয়াময়ী তুমি শ্যামা মা, করুণার সাগর।”
৩২
“দিনে দিনে ডুবছে তরী, ভয় করে মা দিতে পাড়ি, পারাপারের কর্তি তুমি আপত কালে সঙ্গে থেকো। মন্ড মালা গলায় নিয়ে ভয় দেখাতে এসে, আঁধার মুছে আলোর পরশ দিলি ভালোবেসে। মায়ার বসে মোহের ঘরে দেখা হলনা মা তোকে হৃদয় ভরে, শেষ বেলাতে ওই দু চরণে ঠাঁই দিতে মা ভুলোনা।”
৩৩
“শিবলকে কিসের অভাব, যেথায় জুড়ায় প্রখর তৃতাপ। তবুও মাটির শ্মশান খোঁজে হৃদ শ্মশানে মনোকরমা। সনাতনী মহাকালী কাল বলে যারে বুঝতে নাহি পারি, সড়শি বালিকা কেমনে হলি ছিন্ন মস্তক ভয়ংকরী।”
৩৪
“ভাবুক বলে ভাবের মায়ায়, ভাব করে সে জীবের কায়ায়, আদ্যাশক্তি মহামায়া সে ভাবের গুনে গুনোধামা শ্যামা।”
৩৫
“আরো আলো, আরো আলো এই নয়নে, প্রভু, ঢালো।”
৩৬
“অসতো মা সদ্গময়, তমসো মা জ্যোতির্গময়।”
কালী পূজার কবিতা
কালী পূজার শুভেচ্ছার পাশাপাশি আজ আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরেছে কালী পূজার কবিতা। আমরা অনেকেই কালী পূজার কবিতা খুঁজে থাকি। কিন্তু তেমনভাবে কালী পূজার কবিতা কোন জায়গায় পাওয়া যায় না। তাই আজ আমরা আপনাদের সামনে দুটি কালী পূজার কবিতা হাজির করেছি। আশা করছি কবিতাগুলি আপনাদের ভালো লাগবে। এক নজরে দেখে নিন কালী পূজার কবিতা গুলি –
Poem No – 1
সেই ছোট্ট থেকে
মিথ্যে কথা বলতে হলেই
বলেছি মা কালী
দিদু বলে
বয়াম ভরা নাড়ু ছিলো
খেয়েছে কে রে সব গুলো
আমি খাই নি
মা কালী
দাদু বলে
হায় হায় হায় রে
চশমা খানা ভাঙলো কে রে
আমি ভাঙি নি
মা কালী
মা বলে
রান্না ঘর শুকনো ছিলো
এত জল কে ঢাললো
আমি ঢালি নি
মা কালী
বাবা বলে
রেজার খানা কে নিলো
বাক্সতেই তো ছিলো
আমি নিই নি
মা কালী
দাদা বলে
বইয়ের পাতা ছিঁড়লো কে রে
একটু আগেই গেছি পড়ে
আমি ছিঁড়ি নি
মা কালী
এতো মিথ্যে বলে বলে
এবার সত্যি ক্লান্ত আমি
মা কালী
আমার বলা মিথ্যে গুলো
এবার ডিলিট করে ফেলো
মা কালী
এবার থেকে সত্যি বলবো
প্রমিস মা কালী।
Poem No – 2
জাগো জাগো মা ত্রিশূলধারিনী কালী কপালিনী
জাগো মুণ্ডমালিনী পাপ-নাশিনী
আদ্যাশক্তি দশভূজা, চতুর্ভুজা কালী রূপিণী
বাজাও তোমার প্রলয় শঙ্খ বিকশিত হও পুনর্বার
শক্তিরূপিনী করালবদনী লয়ে তব হুঙ্কার
মিশে যাক যত অনাচার অবিচার
ঘুচে যাক সব অধর্মের ব্যাভিচার
টিকতে হলে বিবর্তনে অভিযোজন সার কথা
ভীম ভয়ঙ্করী মূর্তি রূপে মাতৃরূপে সংস্থিতা
তোর পদতলে মা স্বয়ং মহেশ
মোদের আর নারী বলে ভয় কোথা!
বিশ্ব জয়ের স্বপ্ন দেখে নারী হলো দশভূজা
কখনো তিনি বিদ্রোহিনী, কখনো সেজে বীরাঙ্গনা
সেবার মন্ত্রে কখনো তিনি বিশ্বজননী মাতৃরূপা
হাজার তারার আকাশ ছুঁয়ে
সে এক আলোকবর্তিকা শতরূপা
তবু মা এই হৃদয়ের বিচারশালায় কে সেই নিয়ন্ত্রক?
যার নিশানে মৃত্যু পরোয়ানা পাঠায় বিচারক
মা গো কার এ খেলা? কার এ ছলনা?
কার এ তমসা তাল-বাহানা?
ফাঁসির রজ্জু কণ্ঠে ঝোলায়, গুপ্ত কে সে ঘাতক?
টুঁটি টেপা যার দৌরাত্ম্য আজ রুদ্ধ মর্মলোক।।
আমাদের শেষ কথা
কালী পূজার শুভেচ্ছা বার্তা, কবিতা ও কালী পূজার উক্তি গুলি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই নিবন্ধটি আপনার ভালো লেগে থাকলে আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন এবং এরকম সুন্দর সুন্দর আরও পোস্ট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ fb.com/banglaprotibedon ফলো করুন।